প্রসঙ্গ রবিবার
শুভজিৎ বন্দোপাধ্যায়রবিবারের অভয়াচরণ কে অনেক বছর পর আবার নতুন করে দেখলাম বিভা’র সাথে!
“বেদনার যেখানে গভীরতা সেখানে গম্ভীর হওয়া চাই…”
এই লাইনের উপর দিয়ে চোখ চলে যাবার সময় বাবা’র নিজের হাতে লাল কালি দিয়ে দাগ দেওয়া টা এখনো জীবন্ত, এখনো আমি হাত বুলিয়ে অনুভব করতে পারি আমার বাবার স্পর্শ!!
ক’জনের এই সুযোগে সৌভাগ্য হয় জানি না।
শেষের কবিতা পড়তে বলেছিলেন আমার বাবা।
কেউ বিশ্বাস করবে!!
বাবা আমার এমন ই। বলতেন, “এখন পড়ে যাও পরে বুঝবে”।
তা সে ইঙরাজী হোক বা বাংলা। বিষাদ সিন্ধু হোক কিম্বা ঘরে বাইরে।
আঠেরো উনিশ বছর বয়সের রোমান্টিক উপলব্ধি আমি ও অনুভব করেছিলাম, কিন্তু সাহিত্যের মাধ্যমে।
বুঝেছি ভালোবাসার থেকে বিরহের মজা কম নয়।
ভালবাসার দখলদারীর মধ্যে একটি লড়াই একটা টেনশন এই সব উৎপাৎ থাকে যা বিরহের মধ্যে নেই।
এখানে কেবল ই নিঃশব্দ কান্না.. অবিরত অন্তরে অশ্রুপাত।
নিজের কল্পনা নিজের ভালবাসা নিজের দিবাস্বপ্ন আর নিয়মিত বিরহের কাঁটা ফোটা ভালোলাগা।
“বেদনার যেখানে গভীরতা সেখানে গম্ভীর হওয়া চাই…”
এই লাইনের উপর দিয়ে চোখ চলে যাবার সময় বাবা’র নিজের হাতে লাল কালি দিয়ে দাগ দেওয়া টা এখনো জীবন্ত, এখনো আমি হাত বুলিয়ে অনুভব করতে পারি আমার বাবার স্পর্শ!!
ক’জনের এই সুযোগে সৌভাগ্য হয় জানি না।
শেষের কবিতা পড়তে বলেছিলেন আমার বাবা।
কেউ বিশ্বাস করবে!!
বাবা আমার এমন ই। বলতেন, “এখন পড়ে যাও পরে বুঝবে”।
তা সে ইঙরাজী হোক বা বাংলা। বিষাদ সিন্ধু হোক কিম্বা ঘরে বাইরে।
আঠেরো উনিশ বছর বয়সের রোমান্টিক উপলব্ধি আমি ও অনুভব করেছিলাম, কিন্তু সাহিত্যের মাধ্যমে।
বুঝেছি ভালোবাসার থেকে বিরহের মজা কম নয়।
ভালবাসার দখলদারীর মধ্যে একটি লড়াই একটা টেনশন এই সব উৎপাৎ থাকে যা বিরহের মধ্যে নেই।
এখানে কেবল ই নিঃশব্দ কান্না.. অবিরত অন্তরে অশ্রুপাত।
নিজের কল্পনা নিজের ভালবাসা নিজের দিবাস্বপ্ন আর নিয়মিত বিরহের কাঁটা ফোটা ভালোলাগা।